Latest Post

 লাল সবুজ থেকে আরো এক ইউনিট ১৮১৮ আসলো বিবাড়িয়া এক্সপ্রেসের বহরে।




আপডেট:
লাল সবুজ থেকে আরো এক ইউনিট এসি বাস যুক্ত হল বি.বাড়িয়া এক্সপ্রেসের বহরে।
চেসিসঃ অশোক লিল্যান্ড ১৮১৮ টার্বো।
হর্সপাওয়ারঃ ১৮০


মোঃ আরিয়ান আহমেদ।
ট্রুরমেট: তুবা লাইন আানকাই
তারিখ: 19-08-2020
কোচ নং: ১৫-৩৩৯৮


বিকেল 4ঃ10 বাজে গাড়ি ছেড়ে দেয় তারপরে সায়দাবাদ এসে ফ্লাইওভারে সোহাগ আমাদের ওটি দিয়া চলে গেছে 😂 তারপর চিটাগংরোট পর্যন্ত ওটি খাইনি আর কারো কাছে 💪 ছিটাগংরোট থেকে একজন যাত্রী উঠলেন তারপর চলছে গাড়ি ভেলানগর আসি তখন দেখি পিছন থেকে তিশার আমাদের পরের গাড়ি ডিপার দিচ্ছেন কড়া বাউলি দিয়া ওভারটেক করে হাওয়া হয়ে গেছে 💪আবার চলতে থাকি আশুগঞ্জ পার হয়ে তিতাস ওটি দিয়া চলে গেছে 🤣🤣 তারপর আর কোনো ওটি খাইনি 💪 অবশেষে রাত 8:25 বাজে পৈরতলা নেমে যায়
সর্বশেষে একটা কথা এসি গাড়িতে এত শব্দ ফাস্ট টাইম দেখলাম আমার মাথায় প্রচুর ব্যাথা করছে  😥 বিকেল 4ঃ10 বাজে গাড়ি ছেড়ে দেয় তারপরে সায়দাবাদ এসে ফ্লাইওভারে সোহাগ আমাদের ওটি দিয়া চলে গেছে 😂 তারপর চিটাগংরোট পর্যন্ত ওটি খাইনি আর কারো কাছে 💪 ছিটাগংরোট থেকে একজন যাত্রী উঠলেন তারপর চলছে গাড়ি ভেলানগর আসি তখন দেখি পিছন থেকে তিশার আমাদের পরের গাড়ি ডিপার দিচ্ছেন কড়া বাউলি দিয়া ওভারটেক করে হাওয়া হয়ে গেছে 💪আবার চলতে থাকি আশুগঞ্জ পার হয়ে তিতাস ওটি দিয়া চলে গেছে 🤣🤣 তারপর আর কোনো ওটি খাইনি 💪 অবশেষে রাত 8:25 বাজে পৈরতলা নেমে যায়
সর্বশেষে একটা কথা এসি গাড়িতে এত শব্দ ফাস্ট টাইম দেখলাম আমার মাথায় প্রচুর ব্যাথা করছে  😥

কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ 🤗
সবার মতামত আশা করছি।

12 August 2020: Md Mabrur Ahmad‎.
গাড়ি ছাড়ার কথা ছিল 2-30 এ কিন্তৃু ছাড়ছে 2-55 এ
তারপরে ঢাকা থেকে রওয়ানা হল,প্রথমে স্বাভাবিক ভাবেই চলছিল কিন্তু ঢাকা থেকে বের হয়ে তার টান শুরু হল! স্বাভাবিক স্প্রিড ছিল 70+80 আর খালি পাইলেই 100! গাউছিয়া পর্যন্ত কোন খেলোয়ার পাইনি গাউছিয়ার পর থেকেই খেলোয়াল পেয়ে গেলাম, উওরা কে পাইলাম, মনে হল যেন বাতাসেই উড়িয়ে দিলাম! তারপরে কিছুক্ষন পর সোহাগ কে পাইলাম তাকে ও চোখের পলকে খেয়ে দিলাম৷ তারপর কিছুক্ষন চলার পর মিতালি, এনা, হবিগন্জের দিগন্ত কে পেয়ে গেলাম! মিতালি মুহূর্তেই উটি দিলাম৷ এর একটু সামনে পাইলাম এনা কে! তারসাথে কিছুক্ষন পারাপারি করার করার পর তাকে ও খেয়ে দিলাম৷ আমাদের এ খেলাধুলা টা দিগন্ত খেয়াল করছিল! এনা কে উটি দিয়ে এসে যখন দিগন্তের পিছনে লাগলাম, দিগন্ত তখন ফুল মুডে! সে আমাদের কে সাইট দিতে একদম নারাজ! তার সাথে অনেক্ষন পারাপারির পর তাকে ও খেয়ে দিলাম৷ এরপরে অনেক্ষন আর কোন খেলোয়ার সামনে পরেনি৷ কয়েক কিলো চলার পর ছোট বোন কে পেয়ে যাই! অর্থাৎ তিশা কে! সে ও দিগন্তের মত পারাপারি করছে! পরে সে চিন্তা করল বড় বোনের সাথে বেশিক্ষন পারাপারি করলে বাসায় গিয়ে মাইর খেতে হবে! তাই সে ও বাধ্য হয়ে সাইট দিয়ে দিল৷ এভাবে খেলাধুলা করে ভৈরব চলে আসলাম৷ ভৈরব ব্রীজের পর আমার পছন্দের অপারেটর সার্ভিস মাস্টার ইউনিক কে পাইলাম৷ ব্রীজের পর থেকে তার সাথে পারাপারি করছি বিশ্বরোড পর্যন্ত কিন্তু তাকে উটি দিতে পারিনি৷ তারপরে ইউনিক চলে গেল সিলেট রোডে আর আমি চলে আসলাম ব্রাহ্মণবাড়িয়ার রোডে৷
এই ছিল আমার খেলাধুলা রিভিও!

আর এসির কথা না বললেই নয়!
এসি টা ছিল অসাধারণ, অস্হির!
আর সিটের কথা বলতে গেলে ভালই বলব, তবে বেল্ট গুলো থাকলে ভাল হত৷ বেল্ট গুলো খুলে ভুল করছে৷

MKRdezign

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget